পোস্টগুলি

মাঝরাত, মুয়াজ হোসেন

মাঝরাত গুলো যন্ত্রণাদায়ক। নির্ঘুম চোখে নিঃশ্বাস আটকে আসে প্রচণ্ড ব্যথা হয় বুকে, পেটে ফুলেফেঁপে ওঠে মস্তিষ্কের চারধার রক্ত বেরিয়ে বেসিন ভাসায় অসুখেরা। বেঁচে আছ...

ফুলশয্যা

সেইদিন রাতে তোমার বাড়ি, ঘড়-দরজা, চৌকাঠ, মাচানে আলোকসজ্জা হবে সুখের প্রদীপ জ্বেলে। নতুন পাতা খাটে দামী চাদর ঢাকা বিছানায় চারটে বালিশ আর গোলাপ আঁকানো নকশী কাঁথায় গোলাপে...

দেবীদের আঁছড়

বিষাদ সাগরে ভেসে যেতে যেতেই হঠাৎ করে দেখা মিললো নীরা নাম্নী এক দেবীর । দেবীর দুচোখে আগুন। ধ্বংসের আগুন। তার এক হাতে অন্ধকারাচ্ছন্ন তীরের ফলায় হেমলকের বিষে বিষাক্ত হয...

#কোম্পানির_প্রচারের_জন্য

ছবি
ছায়া ঢাকা ঝাউ গাছের নিচে গুড়িগুড়ি বৃষ্টিতে পিচ উঠে যাওয়া খানাখন্দে ভরা রাস্তায় একটু দুরত্ব রেখেই হাঁটতে হাঁটতে হঠাৎ জিজ্ঞেস করে বসলে, 'তা কি মনে করে এতদিন পরে দেখা ...

“শোকীয় ভ্রমণ”

১০ই মে। বাড়িতে যাওয়ার জন্য ঢাকার আনন্দ ছেড়েছুড়ে রওয়ানা দিলাম। বাসস্টপ যাব। রিকশা দরকার। - ওই মামা যাবেন ? - হ যামু। কই যাইবেন ? - জনপথ মোড়। কত দিব ? - ৩০ টাকা দিয়েন। - না মামা ২০ টাকা দিব। গেলে চলেন। - ২০ টাকা দিলে তো অয় না মামা। কি আর করার! চলেন। পকেটে টাকার সঙ্কট স্টুডেন্টদের জন্য ইউনিভার্সাল ট্রুথ। আমার জন্য সেটা একটু বেশিই ছিল ওইরাতে। বিভিন্ন ঝামেলার পেট ভরাতে গিয়ে আমার পকেট শুন্য হয়েছে। তাও একেবারে কাঁটায় কাঁটায় হিসেব করে বাসা থেকে বের হলাম । রিকশা চলছে। আমি বাকি রাতটা কিভাবে কাটাবো তার প্লান করছি। রিকশাওয়ালা আমার অমনোযোগিতার সুযোগ নিয়ে কোন দিকে যাচ্ছে তা আল্লাহ আর রিকশাওয়ালাই জানেন । রিকশা যখন থামল তখন ৮:০৩ মিনিট। আটটায় আমার বাস তবে বিশেষ একজন বলল যে সাড়ে আটটার আগে ছাড়বে না। যাহোক , কাউন্টারে গিয়ে জিজ্ঞেস করতেই বলল যে “ সোজা রাস্তা ধরে পুলিশ ফাঁড়ির কাছে যান। ওখানে গেলেই বাস পাবেন। ” হাঁটতে হাঁটতে গেলাম। যেতে যেতে প্রায় ০...