আমি কখনো তর্কে জড়াই না। কারণ তর্কের একটা পর্যায়ে আমার নিজের ওপরে নিয়ন্ত্রণ থাকে না। অতি পরিচিত আর পরিচিত ব্যতীত কারো সাথে তো কখনোই নয়। কারণ সেক্ষেত্রে বিপদটা উভমূখী হতে পারে। তার নিজের জন্যেও আর আমার জন্যেও। যদিও দেখতে ছোটখাটো হবার কারণে অপরিচিতরা কেমন যেন গায়ে পড়েই আমার সাথে ঝগড়া করতে আসে। আমার চেহারার ভেতরে যে একটু বখাটে বখাটে ভাব আছে সেটা প্রমাণিত। তাই অপরিচিতদের ক্ষেত্রে আমি চুপ করে শুধু শুনি। আর বিশেষ ক্ষেত্রে একদৃষ্টিতে তার দিকে তাকিয়ে থাকি। যে টা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই কাজে দেয়। ভয় , বিতৃষ্ণা কিংবা রাগান্বিত করার অপারগতায় সে নিজেকে গুটিয়ে নেয়। আর আমি মনে মনে কোন একটা গানের গীতকবিতা মনে করার চেষ্টা করি। এটা ওই লোকের করা অপমানের কথা খুব দ্রুত ভুলিয়ে দেয়। যদিও অপরিচিত ব্যক্তির চেহারা আমি কখনোই ভুলি না। এতদিন পর্যন্ত যতজন আমার সাথে খারাপ ব্যবহার করেছে তাদের প্রত্যেককেই আমি এখনো মনে রেখেছি। অনেকে তার ব্যবহারের কারণেই আমার সাথে পরিচিত হয়ে উঠেছে। তবে হ্যাঁ , পরিচিতদের কেউ কিছু বললে সেটার পরিণতি খুব একটা সুখকর হবার সম্ভাবনা কম থাকে। কারণ যাকে আমি এতদিন ধরে চিনলাম সে আমা...
সেদিন বৃষ্টি ছিল। অঝোর ধারা বললে তাকে কমই বলা হবে। সারা শহর যেন তলিয়ে যাবে মনে হচ্ছিল। রুমমেট কোথায় ছিল ঠিক মনে করতে পারছি না। রুমে ছিলনা অবশ্যই। আমি জানালার গ্রিল ধরে ড্...
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন